স্বাস্থ্যরক্ষা ও যোগব্যায়াম এবং আসন (সপ্তম অধ্যায়)

পঞ্চম শ্রেণি (প্রাথমিক) - হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা - | NCTB BOOK
391
391
common.please_contribute_to_add_content_into স্বাস্থ্যরক্ষা ও যোগব্যায়াম এবং আসন.
common.content

স্বাস্থ্যরক্ষা ও যোগব্যায়াম (প্রথম পরিচ্ছেদ)

193
193

আমরা জানি, শরীর ও মনকে সুস্থ রাখার নাম স্বাস্থ্যরক্ষা। শরীর ও মন সুস্থ না থাকলে জীবন হয় অশান্তিময় । ঠিকমতো ধর্মচর্চাও করা যায় না। তাই তো বলা হয়েছে, ‘শরীরম্ আদ্যং খলু ধর্ম - সাধনম্।' আগে শরীরের দিকে মনোযোগ দিয়ে স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে হবে। তারপর ধর্মসাধনা। স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য বেশ কিছু নিয়ম পালন করতে হয়। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে নিয়মিত খেলাধুলা, ব্যায়াম, যোগব্যায়াম, পরিমিত আহার, মাঝে-মাঝে উপবাস, সুখে-দুঃখে সকল অবস্থায় মনকে প্রফুল্ল রাখা ইত্যাদি।

এখন স্বাস্থ্যরক্ষার উপায় হিসেবে যোগব্যায়াম সম্পর্কে আলোচনা করা যাক ।

 

যোগব্যায়াম

অনেক অনেক আগের কথা। মুনি-ঋষিরা ঈশ্বরের উপাসনা করতে গিয়ে দেখলেন, শরীর নীরোগ ও কর্মক্ষম না হলে ঈশ্বর-চিন্তা কেন, কোনো কাজই ভালোভাবে করা যায় না। তাঁরা তখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের পাশাপাশি যোগসাধনার পদ্ধতি উদ্ভাবন করলেন, যাতে শরীর ও মন সুস্থ থাকে, কর্মক্ষম থাকে এবং একমনে ঈশ্বরের উপাসনা করা যায় ৷

এ যোগসাধনার একটি উপায় হলো যোগব্যায়াম। শ্বাসপ্রশ্বাসকে নিয়ন্ত্রণ, শরীরকে চালনা করার বিশেষ-বিশেষ পদ্ধতি, আসন ইত্যাদিকে এক কথায় যোগব্যায়াম বলা হয়।

যোগ শব্দটির দুটো অর্থ আছে। একটি হচ্ছে ঈশ্বরের সঙ্গে যোগ। অপরটি হচ্ছে চিত্তবৃত্তির নিরোধ। আমাদের মন এবং ইন্দ্রিয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা, যাতে আমরা শরীর ও মনের জন্য ক্ষতিকর কাজ করতে না পারি। যোগব্যায়াম হচ্ছে শরীর ও মনকে নিয়ন্ত্রণ করে স্বাস্থ্যরক্ষার অন্যতম উপায়।

নিচের ছকটি পূরণ করি :

১। শরীরকে সুস্থ রাখার নাম 
২। শরীর ভালো না থাকলে 
৩। যোগব্যায়াম স্বাস্থ্যরক্ষার 

যোগব্যায়াম অনুশীলন করলে-

• মস্তিষ্কের ধারণ শক্তি বাড়ে। 

• স্নায়ু সতেজ ও মাংসপেশি সবল হয়। 

• কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। 

• রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ে। 

• কিছু-কিছু রোগ সেরে যায়। 

• দেহের শক্তির পাশাপাশি মনের শক্তি বাড়ে।

 

পরিমিত আহার

পরিমিত আহার স্বাস্থ্যরক্ষার অন্যতম উপায়। খাদ্য ও পানীয় গ্রহণকে আমরা ‘আহার' বলি। বেঁচে থাকার উদ্দেশ্যে দেহের ক্ষয়পূরণ, বৃদ্ধিসাধন, কর্মশক্তি ও রোগ প্রতিরোধের শক্তি সৃষ্টির জন্য আহারের প্রয়োজন। তবে সে আহার পরিমিত ও পুষ্টিকর হওয়া চাই ।

কিন্তু আমরা সাধারণত মুখরোচক খাবার খেতে পছন্দ করি। আর মুখরোচক খাবার পেলে বেশি করে খেতে থাকি । বেশি আহার বা অপরিমিত আহার যে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর আমরা তা ভুলে যাই। তখন অসুস্থ হয়ে পড়ি। তাই তো শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস বলেছেন, ‘বেশি খাবি তো কম খা। ’

একদম না খেলে দেহের ক্ষয়পূরণ হবে না, কর্মশক্তি সৃষ্টি হবে না। আমরা দুর্বল হয়ে পড়ব। আমাদের দেহ অচল হয়ে পড়বে। তারপর দেহ বিনষ্ট হবে। জীবনের ঘটবে অবসান। বেঁচে থাকার জন্যই আহারের প্রয়োজন। আবার অপরিমিত আহারও স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। আমাদের দেহ ও মনকে অসুস্থ করে তোলে। কখনো কখনো জীবনেরও অবসান ঘটায়।

সুতরাং আমরা প্রয়োজনমতো এবং পরিমিত আহার গ্রহণ করব। অপরিমিত আহার গ্রহণ থেকে বিরত থাকব।

 

উপবাস

আহার গ্রহণে বিরতি দেওয়ার নাম উপবাস। উপবাসের আরেক নাম অনশন। চলতি কথায় উপবাসকে বলে ‘উপোস’।

শরীর এক বিচিত্র যন্ত্ৰ ৷

একদম উপোস করে থাকলে শরীর অচল হয়ে যাবে। আবার বেশি খেলেও শরীরের ক্ষতি হবে। আবার এই শরীর সুস্থ রাখার জন্য মাঝে মাঝে উপবাস করতে হয়। হিন্দুধর্ম গ্রন্থে পরিমিত আহার গ্রহণের উপদেশ দেওয়ার পাশাপাশি নিয়ম করে উপবাস থাকার উপদেশ দেওয়া হয়েছে। মাঝে মাঝে পরিমিত সময়ের উপবাস শরীরের খাদ্যগ্রহণের ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে সুস্থ রাখে। তাই হিন্দুধর্মে একাদশী, পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে উপবাস করতে বা হালকা খাবার গ্রহণের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

যোগব্যায়াম, পরিমিত আহার ও উপবাস ধর্মের অঙ্গ। যে শরীর ও মন দিয়ে আমরা ঈশ্বর ও দেব-দেবীর উপাসনা করব, তা যদি সুস্থ না থাকে, তাহলে আমরা সঠিকভাবে তাঁর উপাসনা করতে পারব না। তাই সঠিকভাবে ধর্মচর্চার জন্য শরীর ও মনের সুস্থতা প্রয়োজন। আর যোগব্যায়াম হচ্ছে শরীর ও মন সুস্থ রাখার অন্যতম উপায়। একই কথা পরিমিত আহার গ্রহণ ও উপবাসের ক্ষেত্রেও খাটে।

পূজা-পার্বণ ও ধর্মানুষ্ঠানের সময় আমরা উপবাস থাকি। পূজা হয়ে গেলে আমরা উপবাস ভেঙে আহার গ্রহণ করি। যেমন সরস্বতীপূজার সময় আমরা অঞ্জলি দেওয়ার পর - আহার গ্রহণ করি।

যোগব্যায়াম ঈশ্বরের সঙ্গে যোগের জন্য শরীর ও মনকে প্রস্তুত করে। পরিমিত আহার গ্রহণ ও উপবাস আমাদের সংযম শেখায়। আর সংযম ধর্মের অন্যতম লক্ষণ। সাধনার প্রথম সোপান।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে যোগব্যায়াম, পরিমিত আহার এবং উপবাসের সঙ্গে ধর্মের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।

common.content_added_by

অনুশীলনী

211
211

শূন্যস্থান পূরণ কর :

১। শরীর ও মনকে সুস্থ রাখার নাম ___। 

২। আগে শরীর পরে ___।

৩। যোগসাধনার একটি উপায় হলো ___।

৪। পরিমিত আহার ___ জন্য উপকারী। 

৫। স্বাস্থ্যের জন্য আহারের পাশাপাশি ___ প্রয়োজন।

 

ডান পাশ থেকে শব্দ এনে বাম পাশের শব্দের সঙ্গে মেলাও :

১। আগে শরীর পরে

২। স্বাস্থ্যরক্ষার একটি উপায় প্রয়োজন

৩। পরিমিত আহার স্বাস্থ্যের জন্য

৪। উপবাস আহার গ্রহণের ক্ষমতা

যোগব্যায়াম।

প্রয়োজন।

বাড়ায়।  

ধর্মসাধনা । 

মুখরোচক খাবার।

 

নিচের প্রশ্নগুলোর সংক্ষেপে উত্তর দাও :

১। যোগব্যায়াম কাকে বলে? 

২। উপবাস বলতে কী বোঝ? 

৩। আহার বলতে কী বোঝায় ? 

৪। একদম না খেলে কী হয় ? 

৫। শরীর সুস্থ রাখার একটি উপায় লেখ।

 

নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

১। যোগব্যায়াম কাকে বলে বুঝিয়ে লেখ। 

২। যোগব্যায়ামের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর। 

৩। পরিমিত আহার বলতে কী বোঝ? 

৪। যোগব্যায়ামের সঙ্গে ধর্মের সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। 

৫। উপবাসের উপকারিতা কী? 

৬। ‘উপবাস ধর্মের অঙ্গ। ’ ব্যাখ্যা কর। 

৭। কোন কোন তিথিতে বিশেষভাবে উপবাস পালনের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে?

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

যোগব্যায়াম
প্রচুর খাবার
মুখরোচক খাবার
প্রতিনিয়ত উপবাস
ক্লান্ত হয়
দুর্বল হয়
স্বাস্থ্যবান হয়
মোটা হয়

আসন (দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ)

580
580

‘আসন’ কথাটির সঙ্গে আমরা পরিচিত। আমরা জানি যোগব্যায়ামের একটি বিশেষ পদ্ধতিকে আসন বলে ৷

নিয়মিত আসন অনুশীলন করলে শরীরের প্রতিটি স্নায়ুকোষ ও স্নায়ুতন্ত্র, টিস্যু, পেশি সতেজ হয় এবং কর্মক্ষম থাকে। এতে শরীর সুস্থ থাকে। মন প্রশান্ত থাকে ।

আসন অনুশীলন করলে -

• দেহ নমনীয় হয়, সবল হয় এবং মাংসপেশি পুষ্ট হয়। 

• দেহ ও মনের সমতা রক্ষিত হয়। 

• অবাঞ্ছনীয় চিন্তাকে দূরে রাখা যায়। 

• সাধনার জন্য মন প্ৰস্তুত হয় ৷

আমরা পদ্মাসন, শবাসন, বজ্রাসন ও পদহস্তাসন অনুশীলনের পদ্ধতি ও উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। এখন সর্বাঙ্গাসন ও গোমুখাসন সম্পর্কে জানব।

সর্বাঙ্গাসন

যে আসন অভ্যাস করলে দেহের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ, সবল ও নীরোগ হয় তাকে সর্বাঙ্গাসন বলে।

অনুশীলন পদ্ধতি

চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ি। পা-দুটি সোজা করে ধীরে ধীরে উপরে তুলি। তারপর কনুই শরীরের সঙ্গে প্রায় সমান্তরাল রেখে হাতের চেটো দিয়ে পিঠ ঠেলে ধরি। এ অবস্থায় থুতনি যেন বুকের উপর কণ্ঠকূপে লেগে থাকে। এভাবে দম নিতে নিতে ও ছাড়তে ছাড়তে কুড়ি/ত্রিশ সেকেন্ড থাকতে হবে। পরে দম ছাড়তে ছাড়তে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। এভাবে এ আসন চারবার অভ্যাস করতে হয়। প্রতিবার অভ্যাসের পর ত্রিশ সেকেন্ড শবাসন করতে হয়।

দলগত কাজ : সর্বাঙ্গাসনটি শ্রেণিকক্ষে দলগতভাবে করে দেখাও।

সর্বাঙ্গাসনের উপকারিতা

যোগশাস্ত্র অনুসারে এ আসনের অনুশীলন করলে সকল প্রকার ব্যাধির বিনাশ ঘটে। সর্বাঙ্গাসন করলে থাইরয়েড ও স্নায়ুমণ্ডলী সতেজ হয়। দেহ অত্যন্ত সক্রিয়, সবল ও কর্মঠ হয়। এ আসন দেহের অপ্রয়োজনীয় মেদ কমায়। কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করে। হাঁপানি রোগ প্রতিরোধ করে।

গোমুখাসন

এ আসন অনুশীলনের সময় অনুশীলনকারীর পায়ের অবস্থান গরুর মুখের মতো হয়। তাই এ আসনের নাম গোমুখাসন ৷

 

অনুশীলন পদ্ধতি

পা দুটিকে সামনে ছড়িয়ে দিয়ে বসতে হবে। বাম পা হাঁটুর কাছে ভাঁজ করে ওই পায়ের গোড়ালি ডান দিকের নিতম্বের পাশে স্পর্শ করাতে হবে। ঠিক একইভাবে বাম পায়ের উপর দিয়ে এনে ডান পায়ের গোড়ালি বাম দিকের নিতম্বে স্পর্শ করাতে হবে। 

বাম হাঁটুর উপর ডান পায়ের হাঁটু একই অবস্থায় থাকবে। এবার ডান হাত সোজা মাথার উপরে তুলে এনে ডান কনুই থেকে ভাঁজ করে পিঠের দিকে রাখতে হবে। এবার বাম হাত কনুই থেকে ভাঁজ করে পিঠের উপর দিকে আনতে হবে। তারপর বাম হাতের আঙুলগুলো দিয়ে ডান হাতের আঙুলগুলো ধরার চেষ্টা করতে হবে। মেরুদন্ড সোজা থাকবে। এভাবে প্রতি পায়ে দুবার করে চারবার অভ্যাস করতে হবে। প্রতিবার অভ্যাসের পর কুড়ি সেকেন্ড শবাসন করতে হবে।

দলগত কাজ : শ্রেণিকক্ষে দলে ভাগ হয়ে একদল সর্বাঙ্গাসন এবং একদল গোমুখাসন করি।

গোমুখাসনের উপকারিতা

১। অনিদ্রা দূর হয়। 

২। অসমান কাঁধ সমান হয় । 

৩। মেরুদণ্ড সোজা হয় । 

৪। পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দূর হয়। 

৫। পায়ের বাত রোগের উপশম ঘটে। 

৬। উত্তেজনা প্রশমিত হয় ।

নিচের ছকটি পূরণ করি :

১। যোগব্যায়ামের একটি বিশেষ পদ্ধতি 
২। সর্বাঙ্গাসন করলে স্নায়ুমণ্ডলী 
৩। যোগাসন করলে উত্তেজনা 

সর্বাঙ্গাসন ও গোমুখাসনসহ বেশ কয়েকটি আসনের বিশেষ-বিশেষ উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জেনেছি। এও জেনেছি, আসন দেহ ও মনের সুস্থতা আনে। আমাদের প্রশান্ত করে তোলে। কিছু কিছু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে নির্দিষ্ট আসনে বসতে হয়। আবার আসন আমাদের দেহ ও মনকে একাগ্র চিত্তে ঈশ্বরের উপাসনার জন্য প্রস্তুত করে। এভাবে আসন হয়ে উঠেছে ধর্মের অঙ্গ।

সুতরাং স্বাস্থ্যরক্ষা ও ধর্মচর্চার জন্যই আমরা নিয়মিত আসনের অনুশীলন করব।

common.content_added_by

অনুশীলনী

209
209

শূন্যস্থান পূরণ কর :

১। নিয়মিত আসন করলে শরীর ___ থাকে।

২। আসন অনুশীলন করলে সাধনার জন্য মন ___ হয়।

৩। পেশি সতেজ রাখা আসনের একটি ___।

৪। সর্বাঙ্গাসন করলে সকল প্রকার ___ বিনাশ ঘটে ।

 

ডান পাশ থেকে শব্দ এনে বাম পাশের শব্দের সঙ্গে মেলাও :

১। আসন অনুশীলন করলে

২। সর্বাঙ্গাসন করলে

৩। স্নায়ু সতেজ রাখার একটি উপায় হলো

৪। হাঁপানি প্রতিরোধ করে

৫। আসন ধর্মের

আসন। 

সর্বাঙ্গাসন। 

ক্লান্তি দূর হয় । 

দেহ নমনীয় হয়। 

অঙ্গ ৷ 

গোমুখাসন ।

 

নিচের প্রশ্নোগুলোর সংক্ষেপে উত্তর দাও :

১। আসনের উপকারিতা কী? 

২। চিন্তার ক্ষেত্রে আসনের গুরুত্ব কী ? 

৩। গোমুখাসনের একটি উপকারিতা বর্ণনা কর । 

৪। উপাসনার ক্ষেত্রে আসনের ভূমিকা কী?

 

নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

১। নিয়মিত অনুশীলনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর। 

২। সর্বাঙ্গাসন অনুশীলনের পদ্ধতি বর্ণনা কর। 

৩। গোমুখাসন অনুশীলনের পদ্ধতি বর্ণনা কর । 

৪। উপাসনার ক্ষেত্রে আসনের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর ।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কুকুরের মুখের মতো
বিড়ালের মুখের মতো
গরুর মুখের মতো
পাখির ঠোঁটের মতো
প্রশান্ত করে
চঞ্চল করে
উত্তেজিত করে
ক্লান্ত করে
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion